বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালন করেছে স্কয়ার হাসপাতাল। এ উপলক্ষে এই বেসরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গতকাল বৃহস্পতিবার বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
১৯৯২ সাল থেকে প্রতিবছর অক্টোবর মাসের ১০ তারিখ বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত হয়ে আসছে। বিশ্বজুড়ে মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন করাই দিনটির মূল উদ্দেশ্য়।
গোটা বিশ্বে মানসিক স্বাস্থ্য সংকটের ভোগা মানুষের সংখ্যা দিনদিন বাড়ছে। বিশ্বের ১০০ কোটির বেশি মানুষ প্রতি বছর এ সংকটে পড়ে। সবচেয়ে আশঙ্কার বিষয় হলো শিশুদের মধ্যে এই সংকট ক্রমশ বাড়ছে। আর এর পেছনে জলবায়ু পরিবর্তনকে অন্যতম কারণ হিসেবে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
সব দেশের মানুষের মধ্যেই মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা রয়েছে। লাখ লাখ মানুষ নানা ধরনের মানসিক সমস্যায় ভোগেন। কিন্তু অনেক মানুষই নিজের রোগ সম্পর্কে সচেতন থাকেন না। ফলে তাঁরা চিকিৎসকের কাছেও যান না। আবার বাংলাদেশের মতো কিছু দেশে সাধারণ মানুষের অসচেতনতার পাশাপাশি স্বাস্থ্য অবকাঠামোও অত্যন্ত অপ্রতুল।
দেশের ৯২ শতাংশ মানুষই মানসিক স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত। মাত্র ৮ শতাংশ মানুষ এই সেবার আওতায় রয়েছে। আর বর্তমানে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন দেশের ১৭ শতাংশ মানুষ
‘হীরক রাজার দেশে’ মনে আছে? কেউ একটু এদিক-ওদিক হলেই হীরক রাজা তাকে পাঠিয়ে দিতেন যন্তর-মন্তরে। সেখানে ছিল মস্তিষ্ক প্রক্ষালন যন্ত্র। আর এই যন্ত্রে একবার মাথা দিলে মস্তিষ্কের জটিল অলিগলিতে কী যেন কী হয়ে যেত। বিজ্ঞানীরা এখন জানাচ্ছেন, এমন এক যন্ত্র হাতে চলে এসেছে, যা মস্তিষ্কে বসানো যাবে তাকে ঠিকঠাক করা
মহামারি করোনার প্রভাবে শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর আশঙ্কাজনক প্রভাব ফেলেছে। গবেষণায় দেখা গেছে, বিশ্বের প্রতি চারজন তরুণের একজন উচ্চতর বিষণ্নতা এবং পাঁচজনের একজন উচ্চতর উদ্বেগের লক্ষণে ভুগছে।
ক্লাসে, কর্মস্থলে, বন্ধু মহলে কাউকে অনেক ভালো লাগে। কিন্তু বলার সাহস নেই। তাকে নিয়ে দিবাস্বপ্ন দেখতেই বরং বেশি ভালো লাগে। তাকে নিয়ে ভাবতে ভাবতেই কত যে অলস দিন অপচয় হয়েছে, তার কোনো ইয়ত্তা নেই। তার চিন্তায় ডুব দিলেই সে যেন আপনাকে নিয়ে যায় এক স্বপ্নের জগতে। সে যেন আপনাকে পাঠিয়ে দেয় এক অনন্ত সুখের...